শুক্রবার, জুন ৯, ২০২৩

২৩শে মার্চ পতাকা উত্তোলন দিবস

২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন দিবস, এটা ইতিহাস স্বীকৃত বাস্তব। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, এই পতাকা যত দিন আপন মহিমায় গৌরবদীপ্ত ভঙ্গিমায় বাঙালির সুতীব্র আবেগের আবির মাখিয়ে উড্ডীয়মান থাকবে, তত দিন দিগন্তবিস্তীর্ণ আকাশের বক্ষে প্রদীপ্ত সূর্যের মতো শাশ্বত ও স্মরণীয় থাকবে। ঐ দিন ইসলামাবাদে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি এবং পূর্ব পাকিস্তানে গভর্নর উড্ডীয়মান পাকিস্তানের পতাকাখচিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে সামরিক অভিবাদন গ্রহণ করতেন।

১৯৭১ সালের আগপর্যন্ত ২৩ মার্চ উদযাপিত হতো পাকিস্তান দিবস বা লাহোর প্রস্তাব দিবস হিসেবে। এদিন পাকিস্তানের পতাকায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকত রাস্তাঘাট, অফিস-আদালত, দোকানপাট সব। যেদিকে তাকাতাম, চাঁদ-তারা আর চাঁদ-তারা। মনে হতো যেন রাত ঘনিয়ে এসেছে চতুর্দিকে। এ বছরই, সম্ভবত মার্চ মাসের ১৮ বা ১৯ তারিখ আবদুর রাজ্জাকের উপস্থিতিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাকে, অর্থাৎ ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, আর নয়, এবার পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা উঠবে। প্রতিটি যানবাহনে, ভবনে, সমস্ত কার্যালয়ে, উচ্চ আদালতে উত্তোলিত হবে ঐ পতাকা। এই নির্দেশনার আলোকে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পূর্বঘোষিত ও সুস্পষ্ট পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পতাকা উত্তোলন দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এটা প্রদীপ্ত সূর্যের মতো সত্য যে, শুধু পল্টনেই নয়, সমগ্র দেশের প্রতিটি বিভাগ, জেলা ও মহকুমা শহরেও ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের ডাকে একযোগে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্রখচিত পতাকা উত্তোলিত হয় এদিন। কেবল ক্যান্টনমেন্ট, মিরপুর ও মোহাম্মদপুরের খণ্ডিত অবাঙালি অধ্যুষিত কয়েকটি এলাকা ছাড়া সব জায়গা থেকে পাকিস্তানের শেষ চিহ্নটি অবলুপ্ত করে দেওয়া হয়।

২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে পতাকা উত্তোলন দিবস, এটা ইতিহাস স্বীকৃত বাস্তব। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, এই পতাকা যত দিন আপন মহিমায় গৌরবদীপ্ত ভঙ্গিমায় বাঙালির সুতীব্র আবেগের আবির মাখিয়ে উড্ডীয়মান থাকবে, তত দিন দিগন্তবিস্তীর্ণ আকাশের বক্ষে প্রদীপ্ত সূর্যের মতো শাশ্বত ও স্মরণীয় থাকবে। ঐ দিন ইসলামাবাদে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি এবং পূর্ব পাকিস্তানে গভর্নর উড্ডীয়মান পাকিস্তানের পতাকাখচিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে সামরিক অভিবাদন গ্রহণ করতেন। এই দিনটিতেই আমরা পাকিস্তানের পতাকা নামিয়ে দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের নির্দেশনা প্রদান করি। এর আগের দিন ২২ মার্চ গণমাধ্যমে এসংক্রান্ত বিবৃতি প্রদান করি। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে (পূর্বের ইকবাল হল) স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নিয়ন্ত্রণকক্ষ ছিল বলেই প্রায় সার্বক্ষণিক দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের কর্মীদের পদচারণায় মুখর থাকত। এটা নতুন প্রজন্মের অবগতির জন্য উল্লেখ্য যে, আমাদের আন্দোলনের মূল স্থপতি বঙ্গবন্ধু ছিলেন এবং ২৩ মার্চ তারই অভিবাদন গ্রহণ করা বাহ্যত সংগত ছিল, কিন্তু সেটি হয়নি। কেননা, তিনি ঐ দিন অভিবাদন গ্রহণ করলে ঘুরেফিরে বিচ্ছিন্নতাবাদের অপবাদটি তার স্কন্ধে বর্তাত। ২৩ মার্চ স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃচতুষ্টয়ের অভিবাদন গ্রহণ সন্দেহাতীতভাবে আবারও প্রমাণ করল, আমাদের প্রাণের মুজিব ভাই, স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের মননশীলতা ও মানসিকতা, প্রতীতি ও প্রত্যয়, আদর্শ ও চেতনা তো বটেই; ক্ষেত্রবিশেষে তার অবয়বেরও প্রতিনিধিত্ব করত স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। বলা বাহুল্য, এসব সিদ্ধান্ত একমাত্র বঙ্গবন্ধুর সম্মতিতেই আমরা গ্রহণ করতাম।

পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নির্দেশে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে বাংলাদেশের মানচিত্রখচিত পতাকাটি সগৌরবে উড়িয়ে দেয় এ দেশের স্বাধীনতা-পাগল মানুষ। আনুষ্ঠানিকভাবে পল্টন ময়দানে আমরা চারজন মঞ্চে দাঁড়াই অভিবাদন গ্রহণের জন্য এবং খসরু, মন্টু, সেলিম, হাসানুল হক ইনুও সঙ্গে ছিলেন। বিউগলে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের সুর ভেসে আসছে। ধীরে ধীরে পতাকাটি উড়ল আর শুরু হলো একেকটি ব্রিগেডের অভিবাদন দেওয়ার অভিযাত্রা। ৩০৩ রাইফেল থেকে উপর্যুপরি আকাশের দিকে গুলিবর্ষণ হতে লাগল। তখন আউটার স্টেডিয়ামটি ছিল না। যত দূর চোখ যায়, সীমাহীন সমুদ্রের উচ্ছ্বসিত উর্মিমালার মতো মানুষ আর মানুষ। কর্মসূচি অনুযায়ী আমরা ঐ ব্রিগেড ও স্বতস্ফূর্ত জনতাকে নিয়ে মার্চপাস্ট করে ৩২ নম্বরে গিয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর হাতে পতাকাটি তুলে দিই। পতাকাটি গ্রহণ করে বঙ্গবন্ধু ‘জয় বাংলা’ স্লোগানটি উচ্চারণ করেন। আমি হূদয় দিয়ে অনুভব করছিলাম, আমার চিত্ত উদ্বেলিত হয়েছিল, উদ্যত উদ্গত উদ্ধত পূর্ণায়ত পদ্মটির মতো আমার সমস্ত সত্তা দুরন্ত আবেগে অনুভব করছিল— লক্ষ জনতার কণ্ঠ হতে জয় বাংলা স্লোগানটি ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয়ে ইথারে ভাসতে ভাসতে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে।

আজকে যারা সুপরিকল্পিতভাবে স্বাধীনতা অর্জনের আন্দোলনের ইতিহাসকে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেতভাবে বিকৃত করার অপচেষ্টায় ব্যাপৃত, তাদের এই অভিলাষ ও অভিপ্রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন প্রজন্মের উদ্দেশে ২৩ মার্চের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরতে চাই। বাঙালির জাতীয় চেতনার উন্মেষ, বিকাশ, ব্যাপ্তি ও সফলতার আন্দোলনের সোপানগুলোয় ছাত্রলীগই একেকটি আন্দোলনের সফলতার মধ্য দিয়ে এর ব্যাপ্তি ও বিকাশ ঘটিয়েছে। প্রতিটি স্তরের জাগ্রত জনতার মানসিকতায়, তাদের হূদয়ের ক্যানভাসে বাঙালি সত্তাকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে শুধু হাল ধরা নয়, ক্রমান্বয়ে তাদের উচ্চারণ করতে হয়েছে—‘তুমি কে, আমি কে? বাঙালি বাঙালি’, ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা, তোমার আমার ঠিকানা’।

বাঙালির হূদয়স্পর্শী এসব স্লোগান উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে তথাকথিত রোমান্টিক বামদের (মস্কো, পিকিং উভয়ই) কতই না কটাক্ষ সইতে হয়েছে, প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হয়েছে। আমাদের প্রাণের মুজিব ভাইকে তারা ভারতের চর, সিআইয়ের দালাল বলে গালিগালাজ করতেও কুণ্ঠাবোধ করেনি। ক্ষেত্রবিশেষে এনএসএফ ও ইসলামী ছাত্রসংঘের চাইতেও তাদের বক্তব্য ছিল নেতিবাচক ও আক্রমণাত্মক। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ক্রমেই এই বিরোধ সুষ্পষ্ট হয়ে ওঠে। মুজিব ভাই ৬ দফা প্রদানের পর আমাদের স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার আন্দোলনে পদার্পণের মুহূর্তে তারা আমাদের এতটাই সমালোচনা করে যে, সিআইয়ের দালাল ও ভারতের চর তো বলতই, এমনকি তাদের রাজনৈতিক সংগঠন ন্যাপের নেতারা ৬ দফা প্রদানের মাধ্যমে স্বাধীনতার উপক্রমণিকা ও প্রচ্ছন্ন প্রচ্ছদপট হিসেবে আমরা যেমন বিশ্বাস করতাম, তারাও তেমনি বিশ্বাস করে প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছিল। মশিউর রহমান যাদু মিয়া এমন কি পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে মুজিব ভাইয়ের মৃতু্যদণ্ড পর্যন্ত দাবি করেছিলেন। সে সময় আমার কণ্ঠে বজ্রনির্ঘোষে বাংলার প্রতিটি কন্দরে কন্দরে উচ্চারিত হতো, ‘…আমার নেতা লেনিন, স্ট্যালিন, চে গুয়েভারা, ফিদেল কাস্ত্রো বা মাও সেতুং নয়; আমার নেতা শেরেবাংলা, আমার নেতা সোহরাওয়ার্দী, আমার নেতা শেখ মুজিব। পেন্টাগন, ক্রেমলিন বা দিল্লির শক্তিতে উজ্জীবিত হয়ে নয়, শেখ মুজিবের একক নেতৃত্বে আমরা একসাগর রক্তের বিনিময়ে হলেও পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করে স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনবই।’

মুজিব ভাই থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগের প্রায় সব শীর্ষ নেতাকে এবং ছাত্রলীগের শেখ ফজলুল হক মনি, আবদুর রাজ্জাক, আল মুজাহিদীকে দেশরক্ষা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়। সৌভাগ্য আমার, ’৬৬-এর ৭ জুনের পর গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রনেতৃবৃন্দের মধ্যে আমিই ছিলাম প্রথম। পরে বঙ্গবন্ধুকে ফাঁসির মঞ্চে দাঁড় করানোর লক্ষ্যে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা শুরু হয়। ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিবাদ মিছিলটি বের করে জগন্নাথ কলেজ। সঙ্গে তখনকার কায়েদে আযম কলেজ। এই বিশাল দৃপ্ত মিছিলের নেতৃত্ব দেন ছাত্রলীগের সর্বজনাব কাজী ফিরোজ, এম এ রেজা, সাইফুদ্দিন, মফিজ, ছাত্র ইউনিয়নের ইয়াকুব। যার ফলে তারাও সবাই কারারুদ্ধ হন।

বিস্তৃত বিবরণে না গিয়ে বলতে হয়, ১১ দফায় ৬ দফাকে সম্পূর্ণ অবিকৃত রেখে সম্পৃক্ত করার কৃতিত্বও ছাত্রলীগ নেতৃত্বের। কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে দেখলাম, বাঙালি জাতীয় চেতনার একমাত্র প্রতিষ্ঠান ছাত্রলীগেও সশস্ত্র বিপ্লবের মননশীলতায় একটি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তারা কার্ল মার্ক্স, লেনিন, স্ট্যালিন, চে গুয়েভারাকেও যেন ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন। তাদের চেতনার ধ্র‚বতারা ছিল রেজিস দেব্রে। তিনি বিশ্বাস করতেন, বিপ্লবের মধ্যে বিপ্লব। এই মননশীলতায় বিশ্বাসীদের কাছে নির্বাচন অর্থহীন ও হাস্যকর। ’৭০-এর নির্বাচনকে তারা পাত্তাই দিতে চাননি। আজকেও আমি ভাবলে শিউরে উঠি, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ সশস্ত্র বিপ্লবীদের উচ্চকিত স্লোগানের ফলশ্রুতিতে ’৭০-এর নির্বাচনটি যদি আমরা করতে না পারতাম, তাহলে বঙ্গবন্ধু গণ-ম্যান্ডেটটি পেতেন কোথা হতে? ’৭০-এর নির্বাচন বঙ্গবন্ধুকে একক নেতৃত্বেই অধিষ্ঠিত করে নাই, তাকে বাংলার স্বাধীনতা অর্জনের মূল কর্ণধারের অধিকার প্রদান করে এবং এই লক্ষ্যে যে কোনো কর্মসূচি গ্রহণের অপ্রতিরোধ্য ক্ষমতা ও বৈধতা, আস্থা ও বিশ্বাসের সঙ্গে ন্যস্ত করে।

১ মার্চ বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ছাত্রলীগের একক নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় এবং ২, ৩, ২৩ ও ২৬ মার্চে স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা একই ধারাবাহিকতার ফসল। নির্বাচনের ম্যান্ডেট-বিবর্জিত বঙ্গবন্ধুর যে কোনো ডাক শ্রীলঙ্কার এলটিটি, পাঞ্জাবের খালিস্তান, সেভেন সিস্টারসহ পৃথিবীর বহু দেশের ব্যর্থ আন্দোলনের মতোই বিচ্ছিন্নতাবাদের আখ্যা পেয়ে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতো। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস ম্যান্ডেট-বিবর্জিত হওয়ার পরও বৈপ্লবিক চেতনার মহাপুরুষ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন, কিন্তু স্বাধীনতা এসেছে কংগ্রেসের হাত ধরে নির্বাচনের ম্যান্ডেট নিয়েই।

আজকের এই দিনে আমার গৌরবের দিকটি উচ্চকিত কণ্ঠে তুলে ধরতে চাই। সংবাদমাধ্যমগুলো যেভাবেই উত্তাল মার্চের দিনগুলোকে তুলে ধরুক না কেন, সূর্যালোকের মতো সত্য যে, বঙ্গবন্ধু শুধু আমাদের নির্দেশকই ছিলেন না, তিনি আমাদের কথা শুনতেন, আমাদের সঙ্গে পরামর্শ করেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তসমূহ গ্রহণ করতেন। বোধ করি সে জন্যই দেশের মানুষ আমাদের চার জনকে খলিফা সম্বোধন করতে শুরু করে। আজ পর্যন্ত আমাদের গৌরবদীপ্ত পরিচয়— আমরা বঙ্গবন্ধুর চার খলিফা।

২৩ মার্চকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের সব নেতৃত্বের কাছে আমার আকুতি, আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতের যত পার্থক্যই থাকুক না কেন, ছাত্রলীগের গৌরব মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র, ছাত্রলীগকে অবক্ষয়ের অতলান্েত নিক্ষেপ করার অপপ্রয়াসকে প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে যে যার আঙ্গিক থেকে সক্রিয় হয়ে উঠুন।

নূরে আলম সিদ্দিকী
নূরে আলম সিদ্দিকী
মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক ছাত্রনেতা

For all latest articles, follow on Google News

বাংলাদেশি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য থেকে 'বিশ্লেষণ'-এর জন্য স্পনসরশিপ খোঁজা হচ্ছে। আগ্রহীদের যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো। ইমেইল: contact.bishleshon@gmail.com

এ বিষয়ের আরও নিবন্ধ
আরও পড়তে পারেন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here