১২:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
                       

পাঠ পরিকল্পনার সুবিধা

শেহনাজ ইসলাম মুক্তি
  • প্রকাশ: ০১:১৭:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৯৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

পাঠ পরিকল্পনা বা লেসন প্ল্যান অনুসরণ করে একজন শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করছেন । Photo by National Cancer Institute on Unsplash

সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে কোনো পাঠের বিষয়বস্তু অর্জন করানোর জন্য শিক্ষণ শুরুর পূর্বে প্রণীত কার্যকর পরিকল্পনাই হচ্ছে পাঠ পরিকল্পনা। পাঠ পরিকল্পনা হলো শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনার চাবিস্বরূপ। পাঠ পরিকল্পনার কিছু সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো-

  • পাঠের উদ্দেশ্য সম্পর্কে শিক্ষকের ধারণা স্পষ্ট হয়;
  • পাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায়;
  • বিষয়বস্তু সংশ্লিষ্ট থাকা যায়;
  • উপযুক্ত শিখন-শেখানো পদ্ধতি, কৌশল ও দক্ষতা নির্বাচন করা যায়;
  • পাঠ পরিকল্পনায় উপযুক্ত শিখন-শেখানো পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি সম্ভব হয়;
  • শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় রাখা যায়;
  • পাঠ সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ ও প্রস্তুতকরণে সচেতন হওয়া যায়;
  • শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করানো সম্ভব হয়;
  • সময়ের যথোপযুক্ত ব্যবহার সম্ভব হয়
  • শিক্ষকের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে সহায়ক হয়;
  • শিক্ষকের যথাযথ প্রস্তুতি লাভ হয়;
  • শিক্ষার্থীদের আগ্রহ, মনোযোগ ও প্রেষণা সৃষ্টিতে শিক্ষক সচেতন হয়;
  • পরবর্তী পাঠের কার্যকর শিক্ষণে সহায়ক হয়;
  • নতুন শিক্ষক সঠিক দিক নির্দেশনা পায়;
  • শিক্ষাক্রমকে যথাযথভাবে অনুসরণ করা সম্ভব হয়;
  • নির্দিষ্ট পাঠ্যসূচি যথাসময়ে সম্পন্ন করা যায়।

শেয়ার করুন

মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার তথ্য সংরক্ষিত রাখুন

ওয়েবসাইটটির সার্বিক উন্নতির জন্য বাংলাদেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য থেকে স্পনসর খোঁজা হচ্ছে।

পাঠ পরিকল্পনার সুবিধা

প্রকাশ: ০১:১৭:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১

সুনির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে কোনো পাঠের বিষয়বস্তু অর্জন করানোর জন্য শিক্ষণ শুরুর পূর্বে প্রণীত কার্যকর পরিকল্পনাই হচ্ছে পাঠ পরিকল্পনা। পাঠ পরিকল্পনা হলো শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনার চাবিস্বরূপ। পাঠ পরিকল্পনার কিছু সুবিধা নিচে উল্লেখ করা হলো-

  • পাঠের উদ্দেশ্য সম্পর্কে শিক্ষকের ধারণা স্পষ্ট হয়;
  • পাঠের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায়;
  • বিষয়বস্তু সংশ্লিষ্ট থাকা যায়;
  • উপযুক্ত শিখন-শেখানো পদ্ধতি, কৌশল ও দক্ষতা নির্বাচন করা যায়;
  • পাঠ পরিকল্পনায় উপযুক্ত শিখন-শেখানো পদ্ধতি ও কৌশল ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষকের দক্ষতা বৃদ্ধি সম্ভব হয়;
  • শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সক্রিয় রাখা যায়;
  • পাঠ সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ ও প্রস্তুতকরণে সচেতন হওয়া যায়;
  • শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল অর্জন করানো সম্ভব হয়;
  • সময়ের যথোপযুক্ত ব্যবহার সম্ভব হয়
  • শিক্ষকের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে সহায়ক হয়;
  • শিক্ষকের যথাযথ প্রস্তুতি লাভ হয়;
  • শিক্ষার্থীদের আগ্রহ, মনোযোগ ও প্রেষণা সৃষ্টিতে শিক্ষক সচেতন হয়;
  • পরবর্তী পাঠের কার্যকর শিক্ষণে সহায়ক হয়;
  • নতুন শিক্ষক সঠিক দিক নির্দেশনা পায়;
  • শিক্ষাক্রমকে যথাযথভাবে অনুসরণ করা সম্ভব হয়;
  • নির্দিষ্ট পাঠ্যসূচি যথাসময়ে সম্পন্ন করা যায়।